আমি রূপশ্রী চন্দনা পুরি, গেটবাজার, শিলিগুড়ি
আমরা থাকি শিলিগুড়ির এনজেপি থানা এলাকার গেটবাজারে। বাবা রাজেন্দ্র পুরি পেশায় এলআইসি এজেন্ট। তাঁর সামান্য রোজগারে কোনো রকমে সংসার চলে। স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে চাকরির চেষ্টা করছিলাম, এদিকে বাবা আমার বিয়ের চেষ্টা করছিলেন। আত্মীয়দের সাহায্যে শিলিগুড়িতেই ভালো পাত্রের খোঁজ পেয়ে যান। কিন্তু নিজের সঞ্চিত অর্থ তেমন ছিল না। ফলে দিনক্ষণ ঠিক হতেই মাথায় হাত। দুশ্চিন্তা ধার-দেনা আরও বাড়বে। এক আত্মীয়ের পরামর্শে মুখ্যমন্ত্রীর রূপসী প্রকল্পে আমন্ত্রণপত্র-সহ অন্যান্য নথি জমা দেন। দ্রুত পেয়ে যান ২৫ হাজার টাকা। যা দিয়ে ভালোভাবেই আমার বিয়ে সম্পন্ন হয়। বাবাকে ঋণের হাত থেকে বাঁচাবার জন্য আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে কৃতজ্ঞ।
“বাবাকে ঋণের হাত থেকে বাঁচাবার জন্য আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে কৃতজ্ঞ”
