প্রতিবদেন : ভাঙনরোধে উদাসীন কেন্দ্র। রাজ্যকে কোনওরকম সাহায্য করেনি। বারবার আবেদন করার পরেও কোনও লাভ হয়নি। এদিকে, বর্ষার আগেই উত্তরে অতি-বৃষ্টির কারণে তিস্তা-সহ জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারের নদীগুলি দুকূল ছাপিয়ে গিয়েছে। ভেঙেছে বাঁধও। তবে ভাঙন রুখতে তৎপরতার সঙ্গে কাজ করেছে সেচ দফতর। মেটেলি ব্লকের বিধাননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের শালবাড়ি গুয়াবাড়ি সংলগ্ন এলাকায় নেওরা নদীর ভাঙন রোধে তৎপর সেচ দফতর।
আরও পড়ুন-হলংকাণ্ডের নেপথ্যে ইঁদুর, রিপোর্ট জমা কমিটির
সোমবার পাথর ও তারজালি দিয়ে স্পার বাঁধ তৈরির কাজ শেষ হল। প্রায় সপ্তাহ দুয়েক আগে প্রবল বৃষ্টিতে ওই এলাকায় নদী ভাঙন শুরু হয়। ভাঙন ধীরে ধীরে চলে আসছিল জনবসতি এলাকার দিকে। ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রা। জল কিছুটা কমতেই ভাঙন এলাকায় স্পার বাঁধ তৈরির কাজ শুরু হয়। সেই কাজ সোমবার শেষ হল। সেচ দফতরের কাজে স্থানীয়রা খুশি।