প্রতিবেদন : চার জয়ী তৃণমূল প্রার্থীর শপথ হবে সংবিধান মেনেই। শনিবার চার বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিপুল জয়ের পরেই নতুন বিধায়কদের শপথ নিয়ে বার্তা দিলেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। সংবিধানের রীতি মেনেই বিধায়ক পদে তৃণমূলের চার জয়ী প্রার্থীর শপথের আশ্বাস দেন স্পিকার। শপথ নিয়ে এর আগে রাজ্যপাল বোস যেভাবে বাগড়া দিয়েছিলেন তা নিয়েও বোসকে বিঁধলেন বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, শপথ হবে। আমাদের সংবিধানকে মান্যতা দিয়েই শপথ হবে। আগেও আমরা শপথ করিয়েছি, নতুন কিছু নয়। আশা করি রাজ্যপাল এমন কিছু করবেন না যাতে সংবিধানের কনভেনশনগুলি লঙ্ঘন করা হয়। এদিন রাজ্যের চার কেন্দ্রের উপনির্বাচনেও তৃণমূলের অব্যাহত জয়ের ধারা নিয়ে মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, লোকসভায় এখানে বিজেপি যে-ক’টা আসন পেয়েছিল সেটাও যে তাদের পাওয়া উচিত হয়নি, মানুষ এবার তা বুঝতে পেরেছে। বাংলার মানুষ আবার প্রমাণ করে দিল, তারা নেত্রী বলতে একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই বোঝে। আর কাউকে নেতা-নেত্রী বলে মনে করেন না।
আরও পড়ুন-বাঙালির পেটপুজো
এর আগে বরানগর ও ভগবানগোলার জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রেয়াত হোসেন সরকারের শপথ নিয়ে অকারণেই জটিলতা তৈরি করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শপথে আমন্ত্রণ জানিয়ে বিধানসভার স্পিকারের পাঠানো চিঠিকে অগ্রাহ্য করে সরাসরি দুই নয়া বিধায়ককে চিঠি দিয়ে রাজভবনে শপথের ডাক দেন। শেষপর্যন্ত ৫ জুন বিধানসভাতেই দুই নবনির্বাচিত বিধায়ককে রুলস অব বিজনেসের ২ নং অধ্যায়ের ৫ নং ধারা মেনে শপথবাক্য পাঠ করান স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারে তৃণমূলের চার জয়ী প্রার্থীর শপথের ক্ষেত্রে যাতে সেরকম কোনও জটিলতা তৈরি না হয়, তা নিয়েই রাজ্যপালকে সংবিধান রক্ষার বার্তা দিলেন স্পিকার।নতুন বিধায়কদের শপথ নিয়ে সাফ বার্তা দিলেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সংবিধানের রীতি মেনেই বিধায়ক পদে তৃণমূলের চার জয়ী প্রার্থীর শপথের আশ্বাস দেন স্পিকার। পাশাপাশি, শপথ নিয়ে এর আগে রাজ্যপাল বোস যেভাবে বাগড়া দিয়েছিলেন তা নিয়েও বোসকে কড়া বার্তা দিলেন বিমান। তিনি বলেন, শপথ হবে। আমাদের সংবিধানকে মান্যতা দিয়েই শপথ হবে। আগেও আমরা শপথ করিয়েছি, নতুন কিছু নয়। আশা করি রাজ্যপাল এমন কিছু করবেন না যাতে সংবিধানের কনভেনশনগুলি লঙ্ঘন করা হয়। এদিন রাজ্যের চার কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনেও তৃণমূলের অব্যাহত জয়ের ধারা নিয়ে মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, লোকসভায় এখানে বিজেপি যে-ক’টা আসন পেয়েছিল সেটাও যে তাদের পাওয়া উচিত হয়নি, মানুষ এবার তা বুঝতে পেরেছে। বাংলার মানুষ আবার প্রমাণ করে দিল, তারা নেত্রী বলতে একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই বোঝে। আর কাউকে নেতা-নেত্রী বলে মনে করেন না।
আরও পড়ুন-দিনের কবিতা
এর আগে বরানগর ও ভগবানগোলার জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রেয়াত হোসেন সরকারের শপথ নিয়ে অকারণেই জটিলতা তৈরি করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শপথে আমন্ত্রণ জানিয়ে বিধানসভার স্পিকারের পাঠানো চিঠিকে অগ্রাহ্য করে সরাসরি দুই নয়া বিধায়ককে চিঠি দিয়ে রাজভবনে শপথের ডাক দেন। শেষপর্যন্ত ৫ জুন বিধানসভাতেই দুই নবনির্বাচিত বিধায়ককে রুলস অব বিজনেসের ২ নং অধ্যায়ের ৫ নং ধারা মেনে শপথবাক্য পাঠ করান স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারে তৃণমূলের চার জয়ী প্রার্থীর শপথের ক্ষেত্রে যাতে সেরকম কোনও জটিলতা তৈরি না হয়, তা নিয়েই রাজ্যপালকে সংবিধান রক্ষার বার্তা দিলেন স্পিকার।