স: সাহেব অর্ডার করেছে সল্টলেক ওড়ানোর জন্য।
ক- অর্ডার হলে করে দে।
স: সবাই প্রশ্ন করছে— যারা পার্টনার আছে।
ক: যখন বলেছে, কিছু একটা ভেবেই তো বলেছে।
স: আমি এত বছর এই কাজ করেছি, কোনওদিন ভয়ডর লাগেনি কিন্তু এখন এটাতে বিবেকে লাগছে, করাটা কী ঠিক হবে, ওরা তো লোকের জীবন বাঁচায়।
ক: তোকে তো ফাইট টু ফিনিশ করতে বলেনি।
আরও পড়ুন-খাঁচাবন্দি তোতাপাখি, সিবিআইকে ফের তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের
স: ছেলেরা মদ খেয়ে যায়, মারতে গিয়ে যদি বেহদ কিছু হয়ে যায় সেটা তো চিন্তার বিষয়।
ক- সেটা ওকে বল আমার এরকম মনে হচ্ছে কী করব।
স: বাপ্পাদাকে পার্সোনালি জিজ্ঞেস করেছিলাম, বাপ্পাদা বলল জানোয়ার হয়ে যাইনি এখনও।
ক: ওইমতো করেই কর।
স: দাদু বলছে নবান্নতে মিটিং হয়নি, ওরা তো ফেরত চলে আসবে সল্টলেকে, ভাববে শাসক মারটা মেরেছে।
ক: হুম্ম।
স: কী বলল কথাটা কিছু বুঝলে?
ক: হ্যাঁ, বুঝেছি।
স: বলছে পুরো দোষটা দিয়ে আরও অশান্তিটা পাকানো যাবে, কিন্তু কলকাতার কাউকে না, বাইরের। ঠিক আছে দেখছি ওরা তো ওখান থেকে প্রেস কনফারেন্স করছে, আমরা টিভি দেখছি কনটিনিউ, কী করব মাথা ফাটানোটা ঠিক হবে?
ক: দেখ খানিকটা যদি কিছু করা যায়, খানিকটা হলেও কি ব্যাপারটা থাকবে যে ওরাই এটা করাল?
স: দেখছি।