প্রতিবেদন : মুখ্যমন্ত্রী (Chief minister) জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে যোগ দেওয়ার আবেদন জানিয়ে বলেন, রাজ্যে বন্যার পরিস্থতি। খানাকুলে ৩৫ জন আটকে রয়েছেন। জলস্রোত বেশি। রাতে সম্ভব নয়। আজ, মঙ্গলবার এনডিআরএফ ও এসডিআরএফ টিম পাঠানো হবে উদ্ধারকাজে। ডিভিসি পাঞ্চেত ও তেনুঘাট থেকে হঠাৎ জল ছেড়ে দেওয়ায় এই পরিস্থতি তৈরি হয়েছে। বৈঠক শেষ হওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের সঙ্গে তিনবার ফোনে কথা বলে তাঁকে অনুরোধ করেন।
আরও পড়ুন-নাগরিক মিছিলে দাবি, কাজে ফিরুন ডাক্তাররা, সেই সল্টলেক থেকেই উঠল আওয়াজ
কিন্তু ইতিমধ্যে যে জল ছাড়া হয়েছে তাতে বাঁকুড়া, বীরভূম, বর্ধমান, হুগলি, হাওড়া ও দুই ২৪ পরগনার অনেকটা অঞ্চলেই বন্যার জল ঢুকেছে। তিনি বলেন, কালীঘাটের আদি গঙ্গাতেও এবার জলস্ফীতি অন্যবারের চেয়ে বেশি। রাতে ফের জল ছাড়লে বন্যা পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। ঝাড়খণ্ডে বন্যার আশঙ্কায় জল ছাড়া হচ্ছে। আর ভাসছি আমরা। টানা বৃষ্টিতে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। জেলাশাসকদের বলেছি এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিন। আমার সঙ্গে দিনভর-রাতভর কথা হচ্ছে, পর্যবেক্ষণ চলছে। প্রত্যেকে সতর্ক থাকুন। এই সময় ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া হয়, হচ্ছে। এই সময় ডাক্তারদেরও প্রয়োজন। আপনারা কাজে ফিরুন।