প্রতিবেদন : বেঙ্গালুরুর (Bengaluru Murder case) তরুণী মহালক্ষী খুনের মূল সন্দেহ ভাজন মুক্তিরঞ্জন রায়ের (৩০) ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার ওড়িশার ভদ্রকে। ধুসুরি এলাকায় তার গ্রাম কুলিপাড়ার একটি গাছে। পুলিশের দাবি, আত্মহত্যা করেছে মুক্তি। সুইসাইড নোট পাওয়া গিয়েছে। তার কুকীর্তির কথা স্বীকার করেছে সেই নোটে। গত ২১ সেপ্টেম্বর বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru Murder case) নৃশংস খুন হন ২৯ বছরের তরুণী মহালক্ষী। তার দেহ ৩০ টুকরো করে ফ্রিজের মধ্যে ভরে রেখে চম্পট দিয়েছিল আততায়ী। তদন্তে নেমে পুলিশ হত্যাকারী হিসেবে সন্দেহ করে মুক্তিকেই। মুক্তি বেঙ্গালুরুর একটি কাপড়ের দোকানে কাজ করতো। তাকে খুঁজতে বেঙ্গালুরু পুলিশ হানা দেয় ওড়িশার ভদ্রক এবং বালেশ্বরে। বুধবার ভদ্রকে তার বাড়ির কাছেই একটি গাছে পাওয়া যায় মুক্তির ঝুলন্ত দেহ। পুলিশের ধারণা, গ্রেফতার হওয়ার ভয়েই সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। অনেকের অবশ্য বক্তব্য, গ্রেফতার নয়, এনকাউন্টারের ভয়েই আত্মহত্যা করেছে মুক্তি। তবে এটি নিছক আত্মহত্যা, নাকি খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে তাকে, সেটাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। মুক্তির পরিবারের লোকেরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সে বাড়ি ফিরেছিল। বুধবার সকালেই আবার বেরিয়ে যায়। তারপরেই এই ঘটনা।
আরও পড়ুন-বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাঁচাতে নবান্নে জরুরি বৈঠক কৃষিমন্ত্রীর