শুরু বিজয়া সম্মিলনী, জারি থাকবে কুৎসার বিরুদ্ধে লড়াই

Must read

প্রতিবেদন : আজ থেকে শুরু হল তৃণমূলের বিজয় সম্মিলনী (Bijoya Sammelani)। কলকাতা-সহ সাতটি জেলায় একযোগে পালিত হচ্ছে বিজয় সম্মিলনীর অনুষ্ঠান। কলকাতার বেহালা পূর্ব-পশ্চিমে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শশী পাঁজা-সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। এভাবেই সাতটি জায়গায় দলের নির্দেশে ছিলেন বিভিন্ন নেতৃত্ব। টানা চলবে এই বিজয়া সম্মিলনীর (Bijoya Sammelani) পর্ব। বৃহস্পতিবার প্রথম দিনই বিজয় সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে গুণিজন সংবর্ধনা-সহ একাধিক কর্মসূচি পালিত হল। মন্ত্রী শশী পাঁজা বক্তব্য রাখতে গিয়ে স্পষ্ট ভাষা জানিয়ে দিলেন— তৃণমূল কংগ্রেস এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার যে কোনও অন্যায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আগেও নিয়েছে পরবর্তীতে নেবে। একই সঙ্গে দলের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও ফেক নিউজের বিরুদ্ধে গর্জে উঠে প্রতিবাদ জারি রাখবে তৃণমূল। এদিন তাঁর বক্তব্যে সাম্প্রতিক একাধিক ইস্যু নিয়ে যেভাবে দলকে এবং রাজ্য সরকারকে একতরফাভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কালিমা লিপ্ত করা হয়েছে সেই কথা উঠে আসে। তিনি বলেন, সত্যি বিষয়টিকে আড়াল করে সোশ্যাল মিডিয়া-সহ বিভিন্ন জায়গায় দলকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলার মানুষ সবটাই দেখছেন, তাঁরাই বাকিটা বুঝে নেবেন। তবে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ও জনপ্রতিনিধিদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই লড়াই-প্রতিবাদ জারি রাখতে হবে।
এদিন বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমানের একাধিক জায়গায় বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান হয়। বারাকপুরের সুকান্ত সদনে উপস্থিত রয়েছেন বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী ও তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি তৃণঙ্কুর ভ্টাচার্য। মিনাখাঁয় রয়েছেন ছাত্র নেতা কোহিনূর মজুমদার। কালনায় রয়েছেন যুবনেতা সুদীপ রাহা। দক্ষিণ কলকাতা বেহালার ১৩২ এবং ১৪২ নম্বর ওয়ার্ডে ছিলেন মন্ত্রী শশী পাঁজা। আগামী কয়েক দিন ধরে টানা চলবে এই বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান। সঙ্গে হবে গুণিজন সংবর্ধনাও।

আরও পড়ুন- সুপ্রিম কোর্টের নয়া বিচারপতি সুপারিশে সঞ্জীব খান্নার নাম!

Latest article