আমি রূপশ্রী
রিম্পা দত্ত। জজ কোর্ট পাড়া, কৃষ্ণনগর, নদিয়া
“পড়াশোনার পর্ব আপাতত শেষ। ইচ্ছা ছিল চাকরি করার। কাজের চেষ্টাও শুরু করেছিলাম। কিন্তু বাবা নিমাইচন্দ্র দত্তের ইচ্ছে বিয়ে দিয়ে আমাকে সংসারী করা। এই ভাবনায় তিনি পাত্র দেখতে শুরু করেন। বাবা এক ছোট কাপড়ের দোকান চালান। যা আয় হয়, তাতে সংসার চালাতে হিমশিম খান। টাকাপয়সা কিছুই তেমন জমাতে পারেননি। তবুও বর্ধমান শহরের এক ভাল পাত্র পেয়ে গিয়ে হাতছাড়া করতে চান না। পাত্রেরও আমাকে পছন্দ হয়ে যায়। ভাগ্যিস আমাদের সরকারের রূপশ্রী প্রকল্প ছিল। তার ভরসাতেই বিয়ের কথা পাকা হয়। আমন্ত্রণপত্র-সহ অন্যান্য নথি জমা দিয়ে রূপশ্রী প্রকল্পের ২৫ হাজার টাকা হাতে পেয়ে যাই। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন বাবা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি শ্রদ্ধা এবং শতকোটি প্রণাম। তাঁর সহায়তা না পেলে আমার বিয়ের জন্য বাবাকে অনেক ধারদেনা করতে হত। গোটা পরিবার ভবিষ্যতে পড়ত সঙ্কটের মুখে। গোটা পরিবারকে ভবিষ্যৎ সঙ্কটের হাত থেকে বাঁচিয়েছে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প রূপশ্রী।”
আরও পড়ুন-ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দিরে পুজো দিলেন তৃণমূল নেতারা, মঙ্গল কামনা করলেন মা-মাটি-মানুষের