প্রতিবেদন : আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের আপত্তির তোয়াক্কা না করেই অনুষ্ঠিত হল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ফাঁকাই ছিল ওই আসন। নির্দিষ্ট নিয়ম না মেনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন হচ্ছে বলে দাবি ছিল রাজভবনের। কিন্তু এই সমাবর্তন ঘিরে আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ কার্যত উড়িয়ে দেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya basu)। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, যাদবপুরের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের রীতি, ঐতিহ্য নিয়ে ছেলেখেলা চলে না। সমাবর্তন যতদূর সম্ভব আইনি পদ্ধতি মেনেই চলা হয়েছে। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রথমে পতাকা উত্তোলন করতে গিয়ে থমকে যায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পরে আচার্যকে ব্রাত্য রেখেই অনুষ্ঠান শুরু হয়। এটা নতুন নয়, বিগত বছরেও সমাবর্তন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। আচার্যকে ছাড়াই সমাবর্তন তখনও হয়েছিল। এদিকে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও উপাচার্য নিয়োগে ঢিলেমি করছেন রাজ্যপাল। যাতে কার্যত ব্যাহত হচ্ছে উচ্চশিক্ষা।
আরও পড়ুন- ভুল উত্তরে নেগেটিভ মার্কিং, জানালো বোর্ড