ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত, প্রতীপের মন দাবায়

ট্যাংরা-কাণ্ডে একের পর এক রহস্য উন্মোচন হচ্ছে। প্রসূন দে শুক্রবার পুলিশি জেরায় স্বীকার করেছে স্ত্রী ও বউদিকে সে-ই খুন করেছে।

Must read

প্রতিবেদন : ট্যাংরা-কাণ্ডে একের পর এক রহস্য উন্মোচন হচ্ছে। প্রসূন দে শুক্রবার পুলিশি জেরায় স্বীকার করেছে স্ত্রী ও বউদিকে সে-ই খুন করেছে। কীভাবে হয়েছে, তারও বিশদ ব্যাখ্যা পেয়েছে পুলিশ। অন্যদিকে দে পরিবারের জীবিত নাবালক প্রতীপ ক্রমশ সুস্থ হয়ে উঠলেও তার ট্রমা কাটাতে চেষ্টার কসুর করছে না পুলিশ। কখনও তার সঙ্গে দাবা খেলছে, কখনও গল্প করছে। আবার মহিলা কমিশনের দিয়ে যাওয়া বইও মাঝে মধ্যে ঘাঁটছে বছর পনেরোর প্রতীপ।

আরও পড়ুন-বিধ্বস্ত প্রতীপের সঙ্গে দাবা খেলছেন পুলিশকাকুরা

পুলিশি জেরায় প্রসূনের স্বীকারোক্তি রীতিমতো বিস্মিত করেছে সকলকে। স্ত্রী রোমির বিষ পায়েসে মৃত্যু হয়নি। এরপর নিজেই সে বাঁ হাতের শিরা কাটার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। শেষে প্রসূন তাঁর মুখে বালিশ চাপা দিয়ে হাতের শিরা কেটে দেয়। এরপর একইভাবে বউদি সুদেষ্ণারও শিরা কাটে প্রসূন। স্ত্রী রোমি শিরা কাটার সময় প্রতিরোধ করেছিল। পাল্টা আঘাত করে প্রসূন। সেই কারণে ডানদিকের তলপেট, দুই ঠোঁট এবং ডান দিকের কাঁধে কালশিটে দাগ পাওয়া গিয়েছে। প্রণয় তিন তলায় ছিল। নাবালক প্রতীপেরও শিরা কাটা হয় কিন্তু তা যথাযথভাবে না হওয়ার কারণেই সে বেঁচে যায় বলে দাবি করা হয়েছে। তিনজনেরই ভিসেরা পাঠানো হয়েছে তদন্তের জন্য|

Latest article