প্রতিবেদন : যাদবপুরে পড়ুয়াদের বেশ ধরে লুম্পেনদের দাপাদাপি। মন্ত্রী থেকে অধ্যাপক— আক্রান্ত সকলে। পোড়ানো হয়েছে অফিস। ভাঙচুর হয়েছে গাড়ি। তারপর নাটক করতে গুন্ডা-লুম্পেনদের প্রতিনিধি এসএফআইয়ের যাদবপুর থানার সামনে হুজ্জতি। সঙ্গে দোসর ছিল অতিবামের দল। আন্দোলন নয়, আসল উদ্দেশ্য নৈরাজ্য তৈরি করা। বামগুন্ডাদের এহেন ঘটনায় অফিস-ফেরত মানুষ এবং এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ।
আরও পড়ুন-হাতে-কাঁধে একাধিক চোট, মুখে কাচের টুকরো
ভরসন্ধ্যায় ৮-বির মতো জনবহুল এলাকায় আন্দোলনের নামে গুন্ডামিতে ক্ষুব্ধ মানুষ। তাঁরা বললেন, যাদবপুরে পড়াশোনা ছাড়া বাকি সবটাই সম্ভবত হয়। কখনও নিজেদের মধ্যে মারামারি, কখনও রাস্তায়, কখনও অবরোধ আবার কখনও পড়ুয়াদের অত্যাচারে আর এক পড়ুয়ার আত্মহত্যা। এই অরাজকতা সাধারণ মানুষ পছন্দ করেন না, বরদাস্ত করেন না। মন্ত্রী বা অধ্যাপকের গায়ে হাত দেওয়া কাউকেই আর যাই হোক পড়ুয়া বলা যায় না।