প্রতিবেদন : ডুপ্লিকেট এপিক কার্ড (Fake voters) ইস্যুতে মঙ্গলবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠল সংসদ। রাজ্যসভায় ডুপ্লিকেট এপিক (Fake voters) ইস্যুতে এদিন সবিস্তারে আলোচনার দাবি তুলে নোটিশ পেশ করেন বিজু জনতা দলের সাত সাংসদ। তাঁদের দাবি খারিজ করামাত্রই তৃণমূলের নেতৃত্বে একযোগে প্রতিবাদে ফেটে পড়ে গোটা বিরোধী শিবির৷ শাসক শিবিরের প্রতিহিংসার রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট করেন তৃণমূল কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলের সাংসদরা। এমনকী বিজেডি সাংসদরাও ওয়াকআউট করেন। শাসক শিবিরকে লক্ষ্য করে তোপ দাগেন বর্ষীয়ান তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তাঁর দাবি, পশ্চিমবঙ্গ-সহ অবিজেপি রাজ্যগুলিতে ভুতুড়ে ভোটার ঢোকানো হয়েছে। বিজেপি চাইছে বিরোধী রাজ্যগুলির ভোটিং ব্যবস্থাকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে। নির্বাচন কমিশন নীরব দর্শক। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কমিশন-এজেন্সির যোগসাজশে এই কারচুপি ও ষড়যন্ত্রের পর্দাফাঁস করে দিয়েছেন। আমরা এই পরিকল্পিত চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছি, জনমত তৈরির চেষ্টা করছি৷ বিজেপিকে কখনও গণতান্ত্রিক কাঠামো কুক্ষিগত করতে দেওয়া যাবে না৷
আরও পড়ুন- কত ডুপ্লিকেট এপিক কার্ড? তৃণমূলের প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন