ভুল শুধরে নতুন ভোটার পরিচয়পত্র দেবে কমিশন

ভোটার তালিকায় স্বচ্ছতা, ভোটারদের সুবিধার্থে ভোটার স্লিপ ও বুথ স্তরের অফিসারদের দায়িত্ব স্পষ্ট করে দিয়েছে কমিশন।

Must read

প্রতিবেদন : ভুয়ো এপিক কার্ড নিয়ে প্রথম মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোটা দেশের চোখ খুলে দিয়েছিলেন। বিজেপি শাসিত রাজ্য মহারাষ্ট্র হরিয়ানার ভোটার তালিকায় ভুয়ো এপিক নাম্বারে প্রমাণ তুলে ধরে সোচ্চার হয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী। তাঁর নির্দেশ মতো তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদীয় প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে গিয়ে ভুয়ো এপিক নম্বর এর বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থার নিক নির্বাচন কমিশন এই দাবি জানায়। এরপরে নির্বাচন কমিশনের চোখ খুলে য়ায়। এবার এই ভুয়ো এপিক নম্বর নিয়ে উদ্যোগী জাতীয় নির্বাচন কমিশন। যাঁদের একই এপিক নম্বরের বিশিষ্ট ভোটার কার্ড থাকবে তাঁদের নতুন নম্বর প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এমনকি এই জাতীয় তথ্য প্রমান সামনে উঠে এলে তাঁদের ক্ষেত্রে নতুন ভোটার কার্ড দেওয়া হবে এই উদ্যোগ নিতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

আরও পড়ুন-মার্কিন সহায়তা না পেয়ে বন্ধ হয়ে গেল ভারতের প্রথম ট্রান্সজেন্ডার ক্লিনিক

ভোটার তালিকায় স্বচ্ছতা, ভোটারদের সুবিধার্থে ভোটার স্লিপ ও বুথ স্তরের অফিসারদের দায়িত্ব স্পষ্ট করে দিয়েছে কমিশন। এছাড়াও কমিশন তাদের পরিচয়পত্র প্রদানের বিষয় আগেই তাদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। কিন্তু একাধিক ব্যক্তির কাছে এক এপিক নম্বরের ভোটার কার্ডের সন্ধান পাওয়ার অভিযোগ সামনে আসায়, সেই সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হলো কমিশন। ব্যক্তি, রাজ্য, স্থান আলাদা হওয়া সত্ত্বেও একাধিক ভোট দাতার ভোটার কার্ডের একই এপিক নম্বর থাকার প্রথম অভিযোগ তোলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্ধ্যোপাধ্যায়। তিনি অভিযোগ করেন, অন্য রাজ্যের ভুয়ো ভোটার বাংলার ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে ভোটার কার্ডের ইউনিক নম্বরে সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হল কমিশন। জানানো হয়েছে দেশের ৯৯ কোটি ভোটারের কার্ড খতিয়ে দেখা হবে এই কাজ করবেন রাজ্যের নির্বাচন অফিসার।

Latest article