প্রতিবেদন : কসবা (Kasba incident) আইন কলেজে গণধর্ষণ-কাণ্ডে এবার গ্রেফতার করা হল কলেজের নিরাপত্তারক্ষীকে। এই নিয়ে ধৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল চার। শনিবার সকালেই গ্রেফতার করা হয়েছে তাকে। ইতিমধ্যে নির্যাতিতার বয়ান রেকর্ড করেছে পুলিশ। সিসিটিভি ফুটেজের সঙ্গে তাঁর বয়ান মিলিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়াও গঠন করা হয়েছে চার সদস্যের সিট। নেতৃত্বে রয়েছেন অ্যাসিট্যান্ট কমিশনার। নির্যাতিতা ও তাঁর বাবা-মায়ের গোপন জবানবন্দি নেওয়ার আবেদন করা হয়েছে। তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, দল এই বিষয়ে একেবারে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। আমরা কাউকে আড়াল করছি না। ঘটনার ১২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে তিন অভিযুক্তকে। আজকেও একজন গ্রেফতার হয়েছে।
আরও পড়ুন- কেন্দ্র বাংলার সঙ্গে দ্বিচারিতা করছে ঘাটালের মানুষ বিচার করুন : মানস
যথাযথ উচ্চপর্যায়ের তদন্ত হচ্ছে। কিন্তু সিপিএম, বিজেপির মুখে এসব কথা শুনব না। সিপিএমের জমানায় একের পর এক নারী নির্যাতন, ধর্ষণ হয়েছে। বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলোতেও তো একের পর এক ধর্ষণ হয়েছে। ওড়িশায় গত দশদিনে পাঁচটা ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। তাই ওরা এখানে এসে নাটক করবে এটা মেনে নেব না। তৃণমূল একমাত্র দল যারা সরকারে থাকা সত্ত্বেও কোনও সামাজিক এই ধরনের অপরাধ হলে তার প্রতিবাদ করে। দোষীদের শাস্তি চায়। প্রশাসন ন্যায়বিচার করে। এই বিষয়টি সিপিএমের জমানায় ছিল না এবং বিজেপি-শাসিত রাজ্যেও নেই।