ব্রিটেনে (Britain Election) ১৯৬৯ সালে ভোটদানের বয়স ২১ থেকে কমে হয়েছিল ১৮। এবার ভোটদানের ন্যূনতম বয়স কমিয়ে ১৬ করা হবে বলে বিবৃতি জানিয়েছেন উপ প্রধানমন্ত্রী এঞ্জেলা রেনার। নির্বাচনী প্রচারে এমনই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল লেবার পার্টি। ব্রাজিল, অস্ট্রিয়া-সহ কয়েকটি দেশে ভোটদানের ন্যূনতম বয়স ১৬। সংসদের অনুমোদন পেলে সেই তালিকায় যুক্ত হবে রাজা তৃতীয় চার্লসের দেশ (Britain Election)।
নির্বাচন জয়ের পর এক বছরের মধ্যে কার্যত খাদের ধারে দাঁড়িয়ে আছে কিয়ের স্টারমারের দল। মুদ্রাস্ফীতি-সহ একাধিক বিষয় নিয়ে সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। এদিকে সাধারণ নির্বাচিনে ব্রিটেনে ভোটদানের হার কমে গিয়েছে। ২০২৪ সালে ভোটদানের হার ছিল ৫৯.৭ শতাংশ। যা গত ২৩ বছরে সর্বনিম্ন। এই পরিস্থিতিতে ভোটদানের বয়স কমানোর পরকল্পনা নিয়েছে স্টারমার সরকার।
আরও পড়ুন-নেত্রীর আনা অভিযোগ ইন্ডিয়ার বৈঠকের ইস্যু
পাশাপাশি ভোটারদের পরিচয়পত্র ও রাজনৈতিক অনুদান সংক্রান্ত নিয়মেও বদল আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার এক্স হ্যান্ডলে এঞ্জেলা লিখেছেন, ‘১৬ ও ১৭ বছর বয়সিদের ভোটদানের অধিকার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি পুরণ করছি। কাজ করা ও কর দেওয়ার পাশাপাশি সেনা বাহিনীতেও যুক্ত রয়েছে তরুণরা। এবার প্রাসঙ্গিক বিষয়ে ওদের মতামত জানানোর সুযোগ দেওয়া উচিত।’