সংবাদদাতা, বোলপুর : বিরোধীদের যোগ্য জবাব দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, জোর করে জমি অধিগ্রহণ কখনও নয়। আর আগে পুনর্বাসন। দেউচা পাঁচামি (Deucha Panchami) শিল্পে পুনর্বাসনের কাজ চলছে দুর্বার গতিতে। দেউচা পাঁচামি পুনর্বাসনে মার্চেই তিনশো জনের ট্রেনিং জুনিয়র কনস্টেবল পদে। তার সোজা অর্থ, মার্চেই চাকরির সূচনা। ইতিমধ্যে পিডিসিএলের গেস্ট হাউসে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সংস্থার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক হয়। ষোলোজনের কাছে জমি কেনা হয়। সেই কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। নিয়োগ হয়েছে একজন অ্যাডভোকেট। তাঁরা সরেজমিনে জমির চরিত্র দেখে নিচ্ছেন। দেখে নিচ্ছেন জমিকে ঘিরে কোনও জটিলতা রয়েছে কি না। পাঁচটা লটে পুনর্বাসনের প্রায় পাঁচশো নাম এসেছে। প্রথম পর্যায়ে একশো চোদ্দো জনের নাম আছে। দুই একজন ছাড়া সবাই জুনিয়র কনস্টেবল পদে নিয়োগ পাবেন। তাঁদের শারীরিক পরীক্ষা, পার্সোনাল মেজারমেন্ট এবং ফিজিক্যাল এফিসিয়েন্সি টেস্ট নেওয়া হয়েছে। বাকি দুশোজনের পরীক্ষা হবে দ্বিতীয় পর্যায়ে। মার্চ মাসের মধ্যেই তিনশো জনকে এই তিন ধরনের পরীক্ষার পর ট্রেনিং হবে। আদিবাসী নেতা সুনীল সোরেন বলেন, বহিরাগতরা দেউচা পাঁচামিতে (Deucha Panchami) এসে উসকানিমূলক কথা বলেছিল। তারা বলেছিল, পুনর্বাসন হবে না। জমির দাম দেবে না। সবাই লোভনীয় প্যাকেজ পেয়েছে। পুনর্বাসন পাচ্ছে। তারপর শিল্প। এটা একমাত্র আমাদের মুখ্যমন্ত্রীই দিতে পারেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বভারতী: তালা না খুলে উপাচার্যের বহিরাগত তত্ত্ব