শহিদদের, তাঁদের পরিবারকে ভোলেন না তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। একুশে জুলাইয়ের (Shahid Dibas) মঞ্চে দাঁড়িয়ে এই মন্তব্য তৃণমূল (TMC) সাংসদ সৌগত রায়ের (Sougata Ray)। তিনি ১৯৯৩-এর কথা স্মরণ করে বলেন, সেই দিন নিরস্ত্র ছেলেরদের উপর গুলি চালানো হয়। পুলিশের লাঠির আঘাতে গুরুতর আহত হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে, সেদিন যাঁরা শহিদ হন তাঁদের ভোলেননি তৃণমূল সুপ্রিমো। ভোলেননি তাঁদের পরিবারকে। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরে মমতা বাংলার উন্নয়নে প্রচুর প্রকল্প চালু করেন। আর সেদিন যে সিপিআইএম ঔদ্ধত্য দেখিয়ে ছিল, তাঁরা আজ বিধানসভায় শূন্য়। আর যে বিজেপি এই বিধানসভা ভোটের আগে বাংলায় ২০০ আসন পাবে বলেছিল, তারা ১০০-ও পেরোতে পারেনি। সৌগত রায়ের (Sougata Roy) কথায়, আগামী পঞ্চায়েত, লোকসভা ও বিধানসভাতেও তৃণমূল জিতবে।
আরও পড়ুন-দিদির হাতে হাত রেখে পাহাড়কে এগিয়ে নিয়ে যাব: অনীত থাপা
তৃণমূল সাংসদ বলেন, সারা দেশে নরেন্দ্র মোদির একমাত্র বিকল্প মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে সৌগত বলেন, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) বাংলার বাইরে বিভিন্ন রাজ্যে তৃণমূলকে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। মমতার আদর্শ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে।
সৌগত রায় জানান, ১৯৯৩-এর ২১ জুলাই ধর্মতলার এই জায়গাই শহিদের রক্তে লাল হয়েছিল, সেই কারণেই প্রতিবছরই এই জায়গাতেই সভা হয়। এখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নমূলক কাজের ফলে বাংলা উন্নতির শিখরে পৌঁছছে। আর এরকম দিনেও শহিদের ভোলেননি তৃণমূল সুপ্রিমো।