প্রতিবেদন : ওষুধে এবার বারকোড (Medicine- Barcode) বা কিউবার কোড । দেশে বিক্রি হওয়া প্রতিটি ওষুধে বারকোড বাধ্যতামূলক হচ্ছে। ২০২৩-এর অগাস্ট থেকে এই নিয়ম কার্যকরী হবে। এই পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে ওষুধের আধার কার্ড। সম্প্রতি ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিক রুলস ১৯৪৫ আইনের সংশোধন করা হয়। নির্দেশ মেনে এইচ-২ সূচি অনুযায়ী ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলিকে তাদের প্রাথমিক প্যাকেজিং বা মোড়কে বারকোড বা কিউআর কোড (কুইক রেসপন্স কোড) ছাপতে হবে। জায়গা কম থাকলে সেকেন্ডারি প্যাকেজিং লেভেলে এই তথ্য দিতে হবে। বারকোড (Medicine- Barcode) ওষুধের স্ট্রিপ, শিশি বা প্যাকেটে থাকবে। কিউআর কোডে যে তথ্য থাকবে তা হল প্রোডাক্ট আইডেন্টিফেকেশন কোড, জেনেরিক নাম, ব্র্যান্ড নেম, প্রস্তুতকারকের নাম, ঠিকানা, ব্যাচ নম্বর, ম্যানুফ্যাকচারিং ডেট, এক্সপায়ারি ডেট, ম্যানুফ্যাকচারিং লাইসেন্স নম্বর থাকতে হবে। কেন্দ্রের বক্তব্য জাল ও নিম্ন মানের ব্যবসায় রাশ টানতে এই পদক্ষেপ। এনিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার সংবাদমাধ্যমগুলিতেও প্রচারে নামবে।
জানা গিয়েছে অ্যালেগ্রা, ডোলো, অগমেন্টিন, স্যারিডন, ক্যালপল এবং থাইরোনর্মের মতো কিছু ওষুধ এই নয়া বিধি মেনে বারকোড-সহ বাজারে তাদের ওষুধ আনতে চলেছে।
আরও পড়ুন-হিজাব বিরোধী আন্দোলনের চাপে ইরানে ‘নীতিপুলিশ’ বাহিনী তুলে নিচ্ছে প্রশাসন