প্রতিবেদন : আমি রূপশ্রী। আমরা অজ পাড়াগাঁয়ের মেয়ে। টামনা থানার গোবিন্দপুর গ্রামে বাড়ি। বাবা ভীমসেন মাহাতো সামান্য কৃষক। আমরা তিন বোন, এক ভাই। বোনেদের মধ্যে আমিই ছোট। দিদির দেওয়া কন্যাশ্রী না পেলে পড়াশোনার স্বপ্ন সফল হত না। উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে পুরুলিয়া নিস্তারিণী মহিলা মহাবিদ্যালয়ে ভর্তি হই। এ বছর স্নাতক হয়েছি। এরপরই বাবা বিয়ে ঠিক করেন বান্দোয়ানে। স্বামী পার্থজিৎ মাহাতো। দিদির দেওয়া কন্যাশ্রী পেয়ে স্নাতক হয়েছি। দিদির দেওয়া রূপশ্রী পেয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছি। দিদিকে ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা আমাদের নেই।