সুভদ্রা সৎপতি। কেন্দবেড়া, বাঁকুড়া।
আমার বয়স এখন ৬৫। থাকি বাঁকুড়ার কেন্দবেড়া গ্রামে। বিয়ের চার বছর পর স্বামীকে হারিয়েছি। কোনও সন্তান নেই। এক বিঘা মাত্র কৃষিজমি আছে। তা থেকে তেমন আয় হয় না। বার্ধক্যজনিত কারণে একাধিক ওষুধ খেতে হয়। আত্মীয়দের কাছ থেকে টাকা নিতে হত ওষুধ কিনতে।
আরও পড়ুন-মামলা না তোলায় ধর্ষিতার স্বামীকে গুলি করে খুন দিল্লিতে
ইতিমধ্যে রাজ্য সরকারের ‘কৃষকবন্ধু’ প্রকল্পের টাকা হাতে আসতে শুরু করে। সেই সঙ্গে বার্ধক্যভাতার আবেদন করে সেটাও পেতে শুরু করেছি। তাই এখন আর কারও কাছে হাত পাততে হয় না। বার্ধক্যভাতা দিয়ে দিদি আমাকে ঋণমুক্ত হতে সাহায্য করেছেন। ওঁকে অসংখ্য ধন্যবাদ।