প্রতিবেদন : আমি রূপশ্রী প্রিয়া দাস। বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া। আমি বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের বাসিন্দা। বাবা নীলকান্ত দাস ও মা দুলালীকে নিয়ে আমাদের কষ্টের সংসার। আমাদের পাড়ায় সকলকেই দেখেছি, ১৮ বছরের আগেই মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দিতে। কিন্তু সরকারি খরচায় পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য কন্যাশ্রীর টাকা পেয়েছি। পাস করার পর আমার বিয়ের জন্যও বাবাকে ভাবতে হয়নি। রাজ্য সরকারের রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা পেয়ে যাওয়ায় আমার বিয়ের খরচ পুরোটাই মিটে যায়। মূল্যবৃদ্ধির দিনে কন্যাদায়গ্রস্ত পিতাকে চিন্তামুক্ত করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তার জন্য তাঁর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।