সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন : বিশ্বভারতীর আপত্তি উড়িয়ে দালান-সহ ১৬ আনা জমির মিউটেশন হল নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনের নামেই। রাজ্য সরকার অমর্ত্যর পাশেই। নিজস্ব ট্যুইটার হ্যান্ডেলে জানিয়েছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। আগে মুখ্যমন্ত্রী নিজে গিয়ে অমর্ত্যর হাতে সেই নথি দিয়ে এসেছিলেন। তারপর জমির রায়ত বিশ্বভারতী ও জমির ইজারা স্বত্বভোগী অমর্ত্য সেনের আইনজীবীর শুনানি হয় বোলপুর ভূমি ও ভূমিসংস্কার আধিকারিকের করণে।
আরও পড়ুন-তামিলনাড়ুতেও এবার বাংলার অনুকরণে মহিলাদের জন্য লক্ষ্মীর ভাণ্ডার
ইতিমধ্যে বিশ্বভারতী অমর্ত্যকে একটি চিঠিতে ২৯ তারিখে শুনানিতে ডাকে। পাশাপাশি বিতর্কিত ১৩ ডেসিমেল জায়গার উচ্ছেদ-প্রক্রিয়া শুরু করে। এদিন বীরভূম জেলাশাসক বিধান রায় জানিয়েছেন, পিতা আশুতোষ সেনের জায়গাই পুত্র অমর্ত্যর নাম সংশোধিত বা নথিভুক্ত হয়েছে। ফলে আর কোনও বিতর্ক থাকল না। যদিও সোমবার সাংবাদিক বৈঠক করে বিশ্বভারতীর কর্মসচিব অশোক মাহাতো দাবি করেন, অমর্ত্যর নামে যে পরচা সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হচ্ছে, তাতে একটি ভুল ধারণা জন্ম নিয়েছে। এই পরচায় শুধু পিতা আশুতোষ সেনের জায়গায় পুত্রের নাম হয়েছে। এর বেশি কিছু হয়নি। বিশ্বভারতী রায়ত অর্থাৎ জমির মালিক ছিল, আছে। নথিতে কোথাও বলা নেই, ওই পরিমাণ জমির ইজারা অমর্ত্য সেনকে দেওয়া হয়েছে। এই পরচায় আমাদের আপত্তি নেই।