সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন : ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন অমর্ত্য সেন। এই সময় নোবেলজয়ী বিদেশে অবস্থান করছেন। মোদি সরকারের এই ন্যক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে ভারতের সংসদ ভবনে যখন তুমুল কাণ্ড চলছে, তখন বিশ্বভারতীর এক অধ্যাপকের কাছে খোঁজ নিয়ে তিনি জানতে চাইলেন, এটা কি সত্য যে বিরোধী দলনেতা সংসদে কোনও প্রতিবাদ জানাতে পারবেন না? একজন মাইনর জুডিশিয়াল অফিসার উচ্চতম বিরোধী দলনেতাকে বিতাড়িত করতে পারেন? কোথায় ভারতের গণতন্ত্র এসে পৌঁছেছে?
আরও পড়ুন-ফের ভর্ৎসিত সিবিআই
সুদীপ্ত ভট্টাচার্য জানান, নোবেলজয়ী বিদেশে ব্যস্ত। কিন্তু দেশের কথা তাঁকে চিন্তিত করে। তিনি সোমবার এক ইমেলের মাধ্যমে জানতে চান, রাহুল গান্ধীর সংসদ পদ যেভাবে খারিজ করা হয়েছে, সেটা কি সত্য? উত্তরে বলি, গোটা দেশে এই কায়েম হয়েছে। সুসংবদ্ধ হিন্দুত্ব মনোভাবের কারণে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, ছাত্র সবাই ভুগছেন। সুসংবদ্ধ আন্দোলন আশা করি রাহুল গান্ধীকে ফিরিয়ে আনবে।