সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন : মুখ্যমন্ত্রী নিজে গিয়ে নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনকে জমির কাগজপত্র দিয়ে এসেছিলেন। ভূমি ও ভূমিরাজস্ব দফতর তাদের নথি অমর্ত্যর নামে করে দিয়েছে। তার পরেও শান্তিনিকেতনের ভূমিপুত্রের সঙ্গে অসভ্যতা করা ও তাঁকে অসম্মান করার প্রক্রিয়া জারি রেখেছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।
আরও পড়ুন-জি-২০ তে গুরুত্ব বাংলার কৃষ্টিকে
তিনি বিদেশে জেনেও জমির কাগজপত্র নিয়ে দেখা করার নোটিশ পাঠানো হয়েছে। বলা হয়েছে ২৯ মার্চ সশরীর বা প্রতিনিধি পাঠিয়ে নথিপত্র-সহ দেখা করতে। দেখা করার অসুবিধার কথা জানানো হয় অমর্ত্য সেনের আইনজীবী গোরাচাঁদ চক্রবর্তীর তরফে। জবাবে তিনি জানান, যেহেতু নোবেলজয়ী এখন বিদেশে, চার মাস সময় দিলে সব নথিপত্র নিয়ে দেখা করা সম্ভব। তার প্রত্যুত্তরে বিশ্বভারতী ছুটির দিনে অর্থাৎ পঁচিশে মার্চ চিঠি পাঠিয়ে জানায়, দশদিনের বেশি সময় দেওয়া সম্ভব নয়। অমর্ত্যর প্রতিনিধি গীতিকণ্ঠ মজুমদার বলেন, দশদিনের বেশি সময় ওরা দিতে চায় না। কিন্তু সেটা সম্ভব নয়। যখন অমর্ত্য সেন ছিলেন, তখন শুনানির কথা না বলে তাঁর অবর্তমানে চিঠি দেওয়া কোথাকার শিষ্টাচার। কোথায় কোন কাগজ আছে আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব নয়।