প্রতিবেদন : চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীরা ফিরে পাচ্ছেন চাকরি। আপাতত তাঁরা আবার ফিরে যেতে পারবেন স্কুলে। যোগ দিতে পারবেন কাজে। রাজ্যের প্রতিটি জেলার স্কুল পরিদর্শককে চাকরিহারাদের পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে চিঠি দিল পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। নিয়োগ মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে বাতিল হয়েছিল নবম-দশমের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং গ্রুপ-সি, গ্রুপ-ডি শিক্ষাকর্মী মিলিয়ে প্রায় ৩০০০ জনের নিয়োগপত্র। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme court) দ্বারস্থ হন চাকরিহারাদের একাংশ। শীর্ষ আদালত (Supreme court) অন্তর্বর্তীকালীন আদেশে হাইকোর্টের চাকরি বাতিলের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় গত ১২ এপ্রিল। এরই ভিত্তিতে স্কুল সার্ভিস কমিশন জানিয়ে দেয়, সংশ্লিষ্ট চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দেওয়া নিয়োগপত্র এখনও পর্যন্ত বৈধ। এবং শীর্ষ আদালত পুনরায় আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এর বৈধতা অপরিবর্তিত থাকবে। এরই প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট স্কুলগুলিকে চাকরিহারাদের পুনর্বহালের বিজ্ঞপ্তি পাঠাল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। স্বাভাবিকভাবেই এই পুনর্বহালের খবরে স্বস্তিতে চাকরিহারারা। এদিকে সোমবার সিবিআইয়ের সিট প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হল ধরমবীর সিংকে। তাঁর জায়গায় এলেন বাঙালি অফিসার কল্যাণ ভট্টাচার্য। লক্ষণীয়, এই পদ থেকে আগেই সরে যেতে চেয়েছিলেন ধরমবীর। তাঁর জায়গায় এক বাঙালি অফিসারকে এই দায়িত্ব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি অমৃতা সিনহার কাছেও অব্যাহতি চেয়েছিলেন ধরমবীর।
আরও পড়ুন: মোকা আতঙ্কে হোটেল ব্যবসায়ীরা