সংবাদদাতা, দিঘা : ঘূর্ণিঝড় মোকা বাংলায় তেমন প্রভাব ফেলবে না। তবে তাপপ্রবাহ চলবে। আবহাওয়া দপ্তরের এমন পূর্বাভাস জানার পর পর্যটন কেন্দ্র দিঘা, শঙ্করপুর, মন্দারমণি ও তাজপুরে পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে। শুক্রবার সকাল থেকেই উপকূল এলাকায় আকাশ ছিল মেঘলা। মাঝে মাঝে রোদ দেখা গেলেও দিনভর গরম ছিল ঊর্ধ্বমুখী। মোকার মোকাবিলায় বৃহস্পতিবার দিঘায় এনডিআরএফ জারি করে সতর্কবার্তা। ১২-১৩ তারিখ পর্যন্ত দিঘার সমুদ্রে নামতে নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়।
আরও পড়ুন-বাম আমলে চাকরিপ্রাপকের শিক্ষার প্রমাণপত্র নেই পুরসভায়
কিন্তু শুক্রবার দিঘায় দেখা গেল পর্যটকদের ঢল। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের খবর, শনি-রবি পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। বৃষ্টি হবে কলকাতা-সহ উপকূলসংলগ্ন জেলাগুলিতে। ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা বাংলাদেশের কক্সবাজারের দক্ষিণে। যদিও আগাম সতর্কতা হিসাবে দিঘায় আসা পর্যটকদের সমুদ্রে নামায় নিষেধাজ্ঞা জারি আছে জেলা প্রশাসনের তরফে। শুক্রবারেও সমুদ্র উপকূলবর্তী বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে সতর্কতামূলক ব্যবস্থার বিষয়ে কথা বলেন এনডিআরএফ বাহিনী। যে কোনও রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি রুখতে পর্যটন কেন্দ্রগুলির সৈকতে নজরদারি বাড়াচ্ছে পুলিশ ও প্রশাসন।