প্রতিবেদন : মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও ধসের জেরে বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড। গত দুদিনেই মৃত্যু হয়েছে ৪২ জনের। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ১৫টি দল কাজে নেমেছে। বন্যাগ্রস্ত এলাকা থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০০ মানুষকে উদ্ধার করেছে তারা। মঙ্গলবার রাতে ধস নেমে নৈনিতালের সঙ্গে রাজ্যের বাকি এলাকাগুলির যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল।
আরও পড়ুন : মোদিতন্ত্রে সুশাসন কোথায়?
বুধবার অবশ্য প্রশাসন জানিয়েছে, ধস নেমে বন্ধ হয়ে যাওয়া নৈনিতাল-কালাধুঙ্গির রাস্তাটি খুলেছে। ধীরে ধীরে গাড়ি চলাচলও শুরু হয়েছে। ছুটি কাটাতে এসে নৈনিতালে আটকে পড়েছিলেন বহু পর্যটক। যে ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ২৮ জনই নৈনিতালের বাসিন্দা। অন্যদিকে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে কালিম্পঙ-দার্জিলিংয়ের অনেক রাস্তায় ধস নেমেছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। বৃষ্টিতে জলমগ্ন বহু এলাকা। তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া হচ্ছে। লাল সতর্কতা জলপাইগুড়িতে। ৫৫ নম্বর জাতীয় সড়কে ধস। লাভা-গরুবাথান রাস্তা বন্ধ।