প্রতিবেদন : সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকের এখন মাথা-খারাপ অবস্থা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর আইনজীবী সঞ্জয় বসু মারফত আইনি নোটিশ পাঠানোয় সেলিম এখন এদিক-ওদিক ছুটে বেড়াচ্ছেন। সেলিম ও তাঁর সহযোগী কমরেডরা এখন চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন, যৌনকর্মী-পতিতা শব্দগুলির একে অন্যের ফারাক কী তা বুঝতে। বিস্তর পড়াশোনা করতে হচ্ছে!
আরও পড়ুন-১২ লাখে নতুন ভবন, রোজ ২৫০ মানুষ বসে খেতে পারবেন, বর্ধমান হাসপাতালে হল মা ক্যান্টিন
সেলিম ঘুণাক্ষরেও আন্দাজ করতে পারেননি, সস্তার রাজনীতি করতে গিয়ে অভিষেককে নিয়ে কুকথা ও আরও বাছাই-করা শব্দ ব্যবহার করার ফল কী মারাত্মক হতে পারে? আগেই দলের অন্দরে সমালোচিত হয়েছেন তাঁর কুকীর্তির জন্য। সোশ্যাল মিডিয়াতেও মুহ-তোড় জবাব পেয়েছেন। এবার খাবি খাচ্ছেন মানহানির মামলা থেকে বাঁচার জন্য। তাঁকে কী পরামর্শ দিচ্ছেন মামলাবাজ বিকাশ ভট্টাচার্যরা?
আরও পড়ুন-সরকারি হাসপাতালে রোগী পরিষেবায় অত্যাধুনিক ব্যবস্থা, ই প্রেসক্রিপশন আরও ৭১৪ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে
জানতে চাইছে সিপিএমের লোকেরাই। দলের মধ্যে লবি করে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক হয়েছেন সেলিম। এবার লবি করে এই গাড্ডা থেকে বেরনোর প্রবল চেষ্টায় আছেন। কিন্তু যেসব শব্দবন্ধনী তুলে ধরে তিনি অভিষেককে হেয় করতে চেষ্টা করেছেন, এখন সেইসব শব্দের মার-প্যাঁচে নিজেই পড়েছেন জাত-কুল খোয়ানো সেলিম।