প্রতিবেদন : ‘র্যাগিং বন্ধ নিয়ে রাষ্ট্রের কিছু করার থাকে না। সর্বত্র এটা হয় কিন্তু প্রাণনাশ হলে সেটা বরদাস্ত করা যায় না। ছাত্ররাই পারে এটা বন্ধ করতে। সিনিয়র দাদারা জুনিয়রদের ভাই বলে বুকে জড়িয়ে ধরবে, পাশে থাকার আশ্বাস দেবে। এটাই র্যাগিং বন্ধের একমাত্র উপায়।’ যাদবপুরের সাম্প্রতিক র্যাগিং এবং ছাত্রমৃত্যু নিয়ে বললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর আলটপকা মন্তব্যেরও সমালোচনাও করেন ব্রাত্য। পাল্টা প্রশ্ন তোলেন, কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এত র্যাগিং কেন?
আরও পড়ুন-প্রকাশের শপথে আদিবাসী মহলে উচ্ছ্বাস
এদিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অচলাবস্থার প্রসঙ্গ টেনে তার জন্য রাজ্যপালের খামখেয়ালিপনাকেই দায়ী করলেন। বললেন, উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে আমরা সার্চ কমিটি গড়েছি। ফাইল পাঠিয়েছি৷ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উপাচার্য কার্যত নেই৷ রাজভবনের মগের মুলুক গোছের কারবার৷ আপৎকালীন নয় আমরা পাকাপাকি চাইছি। ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং রিপোর্ট পাঠাচ্ছি৷ বিরোধী দলনেতার মন্তব্য নিয়ে ব্রাত্যর বক্তব্য, উনি বলছেন প্রস্তুত হয়ে আসতে। আমি প্রস্তুত হয়ে আসব। পড়াশোনা করেই আসব। কিন্তু বিধানসভা থেকে তো উনিই পালিয়ে যান। রাজ্য সরকার ইউজিসির টাকা নেয় না, এটা বিজেপি নেতারা জানে না৷