প্রতিবেদন : কালীপুজো ও দীপাবলির আগে এবারও রাজ্য জুড়ে বসতে চলেছে বাজি-বাজার (Green Crackers)। কালীপুজোর ১৪ দিন আগেই পশ্চিমবঙ্গ বাজি শিল্প উন্নয়ন সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মূলত তামিলনাড়ুর শিবকাশী থেকে আসা কিউ আর কোড যুক্ত গ্রিন বাজি নিয়েই রাজ্যে বসছে বাজি-বাজার। সেই বাজি বাজারগুলি হল— টালা পার্ক (কলকাতা), বেহালা ব্লাইন্ড স্কুল মাঠ (কলকাতা), বাইপাস কালিকাপুর মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির বিপরীতের মাঠ (কলকাতা), শহিদ মিনার ময়দান (কলকাতা), ডুমুরজলা রিং রোড (হাওড়া), ঘাসবাগান (হাওড়া), মধ্য হাওড়া বাজি হাট (হাওড়া), শিলিগুড়ি (উত্তরবঙ্গ), পুরুলিয়া (দক্ষিণবঙ্গ), নবদ্বীপ (নদীয়া)। এ বছর রাজ্য ও কলকাতা পুলিশ এবং দমকলের তরফে রাজ্যের ৭৪১ জন বিক্রেতাকে বাজি-বাজারে বাজি (Green Crackers) বিক্রির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
ইতিমধ্যেই তামিলনাড়ুর শিবকাশী থেকে ১০০ ট্রাকে প্রায় ১০০ কুইন্টাল গ্রিন বাজি রাজ্যে এসেছে। আপাতত উলুবেড়িয়ায় গঙ্গার ধারে একটি ম্যাগাজিন বা স্টক গো ডাউনে ১০০ কুইন্টাল বাজি রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে সেখান থেকেই তা নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছে যাবে শহরের বাজি বাজারে। বড়বাজার বাজি ব্যবসায়ী সমিতির কাছে সারা বছর শিবকাশীর গ্রিন বাজির স্টক থাকে। তারা বছরে ৬০ কুইন্টাল মতো বাজির স্টক রাখে এবং তা শহিদ মিনারের বাজি বাজারে বিক্রি করে। এবার সমস্ত গ্রিন বাজির বাক্সে কিউ আর কোড বাধ্যতামূলক ভাবে থাকছে। অন্যথায় তা বেআইনি বাজি বলেই গণ্য হবে।
আরও পড়ুন- সিপিএম জমানাতেই বাকিবুরের রমরমা, এখন ঘুঘুর বাসা ভেঙেছে রাজ্য