সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন : পৌষমেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে। ইতিমধ্যে আটশোর বেশি স্টলবিলির কাজ সম্পূর্ণ। মানুষের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বিগত মেলার থেকে কিছু কম স্টল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। পাশাপাশি, থাকছে আপৎকালীন গাড়ি ঢোকার জন্য ‘সেফ প্যাসেজ’। থাকছে বায়ো-টয়লেট, ওয়াচ টাওয়ার, পর্যাপ্ত পুলিশি নজরদারি।
আরও পড়ুন-ইচ্ছের জয়, পশুসেবা করেও ৪৫-এ স্নাতকোত্তর বীথিকা
জানালেন, বোলপুর মহকুমাশাসক অয়ন নাথ। বলেন, স্টল বিলিবণ্টনের ক্ষেত্রে ১৯ সালের পৌষমেলায় অংশগ্রহণকারী ব্যবসায়ীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। পরে অ্যান্যদের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। মোট দশটি উপসমিতি গঠিত হয়েছে। মেলার বাউলমঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিশ্বভারতীর অধ্যাপক যাঁরা ২০১৯ সালের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সিংহভাগকে নেওয়া হয়েছে। বিশ্বভারতী শুধু মেলার মাঠ দিয়ে তার দায়িত্ব শেষ করেনি। তারা লোকজন দিয়েও মেলার কাজে সহযোগিতা করছে। জানা গিয়েছে, কলাভবনের ছাত্রছাত্রীরাও মেলা সাজানোর দায়িত্বে হাত লাগাবেন। মহকুমাশাসক বলেন, স্টলের ভাড়ার ক্ষেত্রে ২০১৯ সালের রেট অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা ডেকরেটরদের মাধ্যমে স্টল বানিয়ে নিচ্ছেন। স্বল্পপুঁজির ক্ষুদ্রশিল্পীদের কথা মাথায় রেখে খোলা আকাশের নিচে হলেও আলাদা প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ রাখা হয়েছে।