প্রতিবেদন : কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের শেয়ার (Share Market) কেলেঙ্কারি নিয়ে দেশে প্রথম সরব হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৪ তারিখেই প্রশ্ন তুলেছিলেন এই শেয়ার কেলেঙ্কারি নিয়ে। বলেছিলেন, এর পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চাইবে ইন্ডিয়া জোট। তৃণমূলনেত্রীর সুর ধরেই বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়া জোটের পক্ষে স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়, এই শেয়ার কেলেঙ্কারি দেশের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি। ৩০ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে ভারতের শেয়ার বাজারে। পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবিও জানানো হয়েছে। ইন্ডিয়া জোটের পক্ষে বলা হয়, নির্বাচনে প্রচার চলাকালীনই বেনজিরভাবে প্রধানমন্ত্রী শেয়ারে বিনিয়োগের কথা বলছিলেন। প্রধানমন্ত্রী কেন এই কথা বলছিলেন? কোনও প্রধানমন্ত্রীর তো একথা বলার কথা নয়! প্রধানমন্ত্রী এও বলেছিলেন শেয়ার বাজারে ধামাকা হবে ৪ জুন। বাস্তবে দেখা গেল ৪ জুন শেয়ার বাজারের (Share Market) ধস নেমেছে, ৩০ লক্ষ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন দেশের রিটেলাররা। কাদের জন্য শেয়ার বাজারের এই ঘটনা? অবিলম্বে তদন্ত চাইল তৃণমূল-সহ ইন্ডিয়া জোট। তৃণমূল কংগ্রেসের স্পষ্ট কথা, বিচার চাই। বিচারের বাণী যেন নীরবে-নিভৃতে না কাঁদে। এই কেলেঙ্কারির শেষ দেখে ছাড়বে তৃণমূল কংগ্রেস-সহ ইন্ডিয়া জোটের শরিকরা।