প্রতিবেদন : কোভিড কালে মানুষ হারিয়েছেন কাজ। কিন্তু বাংলা গত কয়েক বছরে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বিজেপির ডাবল ইঞ্জিন সরকারকে টেক্কা দিয়েছে। দেশের যেখানে কর্মচ্যুতি ঘটেছে, সেখানে বাংলায় বেড়েছে কাজের সুযোগ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বনির্ভর গোষ্ঠী (self-help groups- West Bengal) আজ দেশের মধ্যে একনম্বরে। গ্রাম্যজীবনের অর্থনীতি বদলে দিয়েছে মানুষের জীবন- জীবিকাকে। তথ্য বলছে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর (self-help groups- West Bengal) হাত ধরে বাংলার মেয়েদের একটা বড় অংশ লাখোপতি। রাজ্য সরকারের তরফে এজন্য ‘লাখপতি দিদি’ তথ্যপঞ্জি তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই সংখ্যা পাঁচ লক্ষ ছাড়িয়েছে। এখনও পর্যন্ত বাংলা পিছনে ফেলে দিয়েছে উত্তরপ্রদেশ, গুজরাত, কর্ণাটকের মতো ডাবল ইঞ্জিন রাজ্যগুলোকে। তবে এক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। তারপর মধ্যপ্রদেশ এবং তৃতীয় স্থানে বাংলা। তথ্য বলছে এ পর্যন্ত হুগলিতে লাখোপতি দিদির সংখ্যা ১ লক্ষ ৪৩ হাজার, দঃ চব্বিশ পরগনায় ৫২ হাজার, উঃ চব্বিশ পরগনায় ২৬ হাজার, নদিয়ায় ৬৫ হাজার, পূর্ব মেদিনীপুরে ৬৭ হাজার, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূমে যথাক্রমে ১৭ ও ২০ হাজার। যা আশাব্যঞ্জক।