গঙ্গাসাগর মেলায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নিয়ে একগুচ্ছ পদক্ষেপ

Must read

প্রতিবেদন : গঙ্গাসাগর মেলার (Gangasagar Mela) দিনগুলোয় যাতে কোনওরকম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি না হয়, সেই কারণে শুক্রবার গঙ্গাসাগর মেলার (Gangasagar Mela) অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা খতিয়ে দেখলেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু। কপিল মুনির মন্দিরেও পুজো দেন সুজিত। সার্কিট হাউসে জেলা প্রশাসন ও লাইন ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেন। সঙ্গে ছিলেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা, জেলা সভাধিপতি নীলিমা মিস্ত্রি বিশাল ও আধিকারিকরা। সুজিত বলেন, রুদ্রনগরে একটি স্থায়ী দমকল কেন্দ্র ছাড়াও আরও ১৮টি অস্থায়ী দমকল কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে একটি করে দমকলের গাড়ি রাখা হবে। অস্থায়ী কেন্দ্র থাকবে নামখানা, বেণুবন, কচুবেড়িয়া, লট নম্বর ৮, চেমাগুড়ি-সহ সাতটি ট্রানজিট পয়েন্টে। এই এলাকাগুলিতে ১ লাখ ৩৬ হাজার গ্যালন করে জলের ট্যাঙ্ক রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মেলার মাঠ, কপিল মুনির মন্দির, সাগর বাসস্ট্যান্ড, সি বিচ, হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড, মেলা অফিস-সহ আরও ১১টি জায়গায় অস্থায়ী দমকল কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে। সেখানে ৩৫৮ জন দমকল কর্মী, ডিভিশনাল ফায়ার অফিসার সহ ১৬ জন স্টেশন অফিসার দায়িত্বে থাকবেন। কিছু রাস্তা সরু হওয়ায় কারণে ৭৫টি মোটর সাইকেল রাখা হচ্ছে অগ্নি নির্বাপণ গাড়ি হিসেবে। মেলা প্রাঙ্গণে থাকছে ২২৪টি হাইড্রেন্ট পয়েন্ট।

আরও পড়ুন-যুবভারতী-কাণ্ড নিয়ে ডাবল ইঞ্জিনকে তোপ ফিরহাদের

Latest article