জন্মদিনে শুভেচ্ছা ভালবাসা, কর্মীদের মাঝেই অভিষেক

জন্মদিন উপলক্ষে ব্যানার-প্ল্যাকার্ড-কেক হাতে মানুষের ভিড় সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয় অভিষেকের নিরাপত্তারক্ষী ও পুলিশকে।

Must read

প্রতিবেদন : সকাল শুরু হয় বাবা-মা এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রণাম করে। শুভেচ্ছা, আশীর্বাদ এবং ভালবাসায় সারাদিন ভাসলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ এবং তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।

আরও পড়ুন-প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরের বিপুল অঙ্কের প্রসঙ্গ তুলে বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে দ্বিচারিতার অভিযোগ করলেন কুণাল ঘোষ

৭ নভেম্বর অভিষেকের জন্মদিন। প্রিয় নেতাকে শুভেচ্ছা জানাতে মঙ্গলবার সকাল থেকেই বাড়ির বাইরে ভিড় জমাতে শুরু করেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থক ও অভিষেকের অনুগামীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভিড়ও বেড়েছে। বিকেলে অভিষেক যখন জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে বাড়ির বাইরে আসেন, তখন কার্যত কালীঘাট অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। অভিষেকের হাত ধরে বাইরে এসেছিলেন তাঁর কন্যা ও পুত্র। দলের সেনাপতিকে একপলক দেখা, একটু ছোঁয়া, হাত মেলানো কিংবা একটা সেলফির আবদার। সকলের আবদার মেটান অভিষেক। তখন ধামসা-মাদল, ঢাকের বাদ্যিতে মুখরিত কালীঘাট চত্বর। দীর্ঘায়ু কামনা করে জয়ধ্বনি ওঠে প্রিয় নেতার নামে।

আরও পড়ুন-দূষণ নিয়ন্ত্রণে দিল্লিতে ফিরল জোড়-বেজোড় নীতি

জন্মদিন উপলক্ষে ব্যানার-প্ল্যাকার্ড-কেক হাতে মানুষের ভিড় সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয় অভিষেকের নিরাপত্তারক্ষী ও পুলিশকে। অনুগামীদের মাঝে দাঁড়িয়েই কেক কাটেন অভিষেক। কেক বিলি করা হয় অনুগামীদের মধ্যেও। কোনও রাজনীতিকের জন্মদিন ঘিরে বাংলায় এধরনের উচ্ছ্বাস আগে চোখে পড়েনি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিন উপলক্ষে তৃণমূলের বিভিন্ন শাখা সংগঠনের উদ্যোগে প্রিয় নেতার মঙ্গল কামনায় মন্দির-মসজিদ ও গির্জায় প্রার্থনা ও যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়। অনেক জায়গায় অন্ন তুলে দেওয়া হয়।

Latest article