নবজোয়ার যাত্রার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নিচ্ছে জেলা তৃণমূল কংগ্রেস। পাশাপাশি প্রশাসনিক বৈঠক হয়েছে জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে। পুলিশি তৎপরতা গোটা বীরভূম জুড়ে। রামপুরহাটের বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, ৯ মে বেলা এগারোটা নাগাদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার যাত্রা নলহাটির লোহাপুর কাঁটাগড়িয়া মোড়ে পৌঁছবে। ওখান থেকে মুরারইয়ের চাতরা যাবেন, সেখান থেকে রামপুরহাটে। রামপুরহাটের ভাঁড়শালা মোড়, মাড়গ্রাম মোড় হয়ে, বুঁদিগ্রাম হয়ে তারাপীঠ পৌঁছবে এই নবজোয়ার যাত্রা। মা তারার মন্দিরে পুজোর পর চিলের মাঠে রাতে থাকবেন অভিষেক। পরের দিন ময়ূরেশ্বর ঢুকবেন। তবে এর মাঝে কোথাও চা-চক্র করবেন কিনা সেটা অভিষেক ঠিক করবেন বলে জানান আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
১০ মে মহম্মদবাজার সেচমাঠে জনসভা, তাই মাঠ পরিদর্শন করলেন সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরি ও কোর কমিটির আহ্বায়ক মলয় মুখোপাধ্যায়। ওইদিন অভিষেক রাজেশ ওরাংয়ের শহিদ বেদিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করবেন। ওঁদের বাড়িতে আহার করবেন। বেলা সাড়ে এগারোটায় জনসভার পর সিউড়ির কড়িধ্যায় রোডে রোডশো করবেন। তারপর পাথরচাপুরির দাতাবাবার মাজারে চাদর চড়াবেন। মহিলাদের ফুটবল খেলা দেখে চন্দ্রপুরে চা-চক্রে যোগ দেবেন। পুরন্দরপুরে রাত কাটিয়ে পরের দিন বোলপুর যাবেন। সেখান থেকে লাভপুরে ফুল্লরা মায়ের ভোগ খাবেন ও জনসংযোগ করবেন। নানুরে নবজোয়ার যাত্রা শেষ হবে। নেতার আগমন নিয়ে উৎসাহে ফুটছে কর্মী-সমর্থকেরা।