৪৭ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা (kolkata book fair) শুরু হচ্ছে ১৮ জানুয়ারি চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। এবারের থিম কনট্রি ইউনাইটেড কিংডম। সেই উপলক্ষ্যে বুধবার রাজধানীতে ব্রিটিশ কাউন্সিলে এক সাংবাদিক বৈঠক হয়। ছিলেন ব্রিটিশ কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার ডাইরেক্টর অ্যালিশান ব্যারেট, পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় ও সাধারণ সম্পাদক সুধাংশুশেখর দে।
১২ বছর পর কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় (kolkata book fair) অংশগ্রহণ করছে জার্মানি। প্রকাশক সংস্থাকে শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানান সুধাংশু শেখর দে। ২৬ লক্ষ বইপ্রেমী গতবারের বইমেলায় এসেছিলেন এবং ২৫ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছিল। এবারের কলকাতা বইমেলায় অংশ নিতে চলেছেন বাংলাদেশের ৭১ জন প্রকাশক।
ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় বলেন, “প্রতিবারই বাংলাদেশের জন্য আমরা আলাদা একটা প্যাভিলিয়ন করি। এবারও করছি। সেখানে বাংলাদেশের ৭১ জন প্রকাশকের বই থাকবে।” এবার বইমেলায় প্রকাশকদের সংখ্যা বাড়ছে। গতবার ছিলেন ৯৫০ জন প্রকাশক। এবার থাকবেন ১১০০ প্রকাশক।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের ডিরেক্টর এলিসন ব্যারেট জানিয়েছেন, UK-র সব বড় প্রকাশক তো আসছেনই, বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জড়িত লেখক, অধ্যাপক ও অনুবাদকও যোগ দেবেন এবারের Book Fair-এ।