প্রতিবেদন: পর্যটকদের উদ্ধার করতে সেনাবাহিনীর সাহায্য নিচ্ছে সিকিম সরকার। এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৫০০ পর্যটক আটকে রয়েছে পাহাড়ি রাজ্যে। ধস এবং জলস্ফীতিতে অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে উত্তর সিকিমে। শুক্রবারও চলছে অঝোরধারায় বৃষ্টি, জলস্ফীতি অব্যাহত তিস্তায়। এখনও পর্যন্ত ধসে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। পর্যটকদের উদ্ধার করতে সেনাবাহিনীকে এয়ারলিফটের জন্যে আবেদন করেছে সিকিম সরকার। ইতিমধ্যে উদ্ধারের কাজে নেমেও পড়েছে সেনা।
আরও পড়ুন-কুয়েত থেকে বায়ুসেনার বিমানে ফিরল শ্রমিকদের নিষ্প্রাণ দেহ, বিমানবন্দরে শোকের ছায়া
বৃহস্পতিবার টুং, দক্ষিণ সিকিমের লিঙ্গসে এবং পাইংয়ের মূল রাস্তায় ধস নেমেছে। অবরুদ্ধ কাওখোলা ও সুন্তালের বিভিন্ন এলাকাও। সিংথামের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। ধস এবং প্রতিকূল আবহাওয়ায় এয়ারলিফট করাও অত্যন্ত কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঙ্কলংয়ে নবনির্মিত বেইলি ব্রিজ ভেসে যাওয়ায় মঙ্গন, জংগু ও চুংথাংয়ের যোগাযোগও বিপর্যস্ত। এদিকে নবান্ন থেকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে সিকিম সরকারের সঙ্গে। আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধারের ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।