মণীশ কীর্তনীয়া: ‘খেলা হবে দিবস’ করতে দেওয়া হবে না। উত্তরপ্রদেশে এবং গুজরাটে খেলা হবে দিবসে বাধা বিজেপির। ১৬ আগস্ট ‘খেলা হবে দিবস’ আগেই ঘোষণা করেছে বাংলার সরকার। সেইমতো রাজ্যের সমস্ত জেলায় শহরে শহরতলীতে খেলাধুলার আয়োজন করা হয়েছে।
শুধুমাত্র ফুটবল নয় বিভিন্ন খেলা হবে এই দিনটিতে। শুধুমাত্র এরাজ্যে নয় বাংলা ছাড়াও ১৪টি রাজ্যের ‘খেলা হবে দিবস’ পালন করছে তৃণমূল কংগ্রেস। আচমকাই গুজরাট এবং উত্তর প্রদেশ প্রশাসন জানিয়ে দিল সেখানে ‘খেলা হবে দিবস’ পালন করা যাবে না। ত্রিপুরাতেও খেলা হবে দিবস পালন করবে ত্রিপুরা প্রদেশ তৃণমূল কংগ্রেস। বাংলা থেকে সাংসদ মন্ত্রীরা সেখানে রয়েছেন ঘাঁটি গেড়ে। পরপর হামলা হচ্ছে, আক্রমণ হচ্ছে, মাথা ফেটে রক্ত ঝরছে তার পরেও এক চুল জমি ছাড়তে নারাজ তৃণমূল কংগ্রেস।
এরপরেও খেলা হবে ত্রিপুরাতেও। কিন্তু যোগী রাজ্য এবং গুজরাটে বিজেপি উঠে পড়ে লেগেছে ‘খেলা হবে দিবস’ যাতে পালন করা না হয়। ‘খেলা হবে দিবস’ সেখানে পালন করলে প্রয়োজনে গ্রেপ্তার করা হতে পারে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকদের। অবস্থায় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা বদ্ধপরিকর সেখানে খেলা হবে দিবস পালন করতে।
প্রশ্ন উঠছে একটি দিবস পালনে কিসের ভয় বিজেপির। ত্রিপুরাতে ২০২১ এর নির্বাচনী খেলায় গো হারা হেরেছে বিজেপি। ত্রিপুরায় যা চলছে ২০২৩ সালে সেখানেও নির্বাচনী খেলায় হারবে বিজেপি। এই অবস্থায় যেভাবে বাংলার বাইরে ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল কংগ্রেসের দাপট বাড়ছে তাতে অশনি সংকেত দেখছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব তাই ‘খেলা হবে দিবসে’ এই বাধা।