প্রতিবেদন : প্রেমে বাধা, এরপর প্রেমিকার অন্যত্র বিয়ে। প্রতিবাদে দাদাকে প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে খুন। মৃত্যু নিশ্চিত করতে পর পর ১৮ বার ধারালো অস্ত্রের আঘাত। হার্ট, লিভার, কিডনি ছিন্নভিন্ন করে দেয় অভিযুক্ত। নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে বিরল থেকে বিরলতম আখ্যা দিয়ে অভিযুক্ত ভাইকে ফাঁসির সাজা দিল জলপাইগুড়ি আদালত। জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের ভক্তিনগর থানার শান্তিনগর এলাকার বাসিন্দা শংকর দাস ও সুরেশ রায়। সম্পর্কে মামাতো-পিসতুতো ভাই।
আরও পড়ুন-বিজেপিকে দুরমুশ, কাঁথি কৃষি সমবায়ে ৭৮ আসনই তৃণমূলের
অভিযোগ, সুরেশ মামাতো দাদা শংকরের বাড়ির কাছে থাকা একটি মেয়েকে উত্ত্যক্ত করত। মেয়েটির পরিবার শংকরকে অভিযোগ করলে সে সুরেশকে বকাঝকা করে। এরপর মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়। সেই খবর পাওয়ার পর ২০২১ সালের মার্চ মাসে সকালবেলা দাদা শংকরের ওপর চড়াও হয় ভাই সুরেশ। বচসা চলাকালীন প্রকাশ্য দিবালোকে দাদাকে কুপিয়ে খুন করে। আত্মীয় ও শান্তিনগর নাগরিক কমিটির সদস্যরা রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।