রামপুরহাটের বগটুইয়ের (Bagtui Violence) ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High Court)। হাইকোর্টের নজরদারিতে CBI এই তদন্ত করবে। সিট সমস্ত তদন্তের নথি CBI-এর হাতে তুলে দেবে। CBI আগামী ৭ এপ্রিলের মধ্যে প্রাথমিক তদন্তের (Bagtui Violence) রিপোর্ট জমা দেবে হাইকোর্টে। হাইকোর্টের এই নির্দেশ নিশ্চিতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হল বগটুইয়ের ঘটনায়।
আরও পড়ুন: তৃণমূলনেত্রীর বক্তব্যে গুরুত্ব, চন্দ্রবাবুর পেগাসাস কেনার অভিযোগের তদন্ত করছে জগন সরকার
তৃণমূল কংগ্রেস এ বিষয়ে স্পষ্ট ভাষায় বলেছে, আদালতের সিদ্ধান্ত। এনিয়ে মন্তব্য করা নিষ্প্রয়োজন। রাজ্য সরকারের লুকোনোর কিছু নেই। সমস্ত তথ্যই প্রকাশ্যে রয়েছে। কেন্দ্রীয় এজেন্সি তদন্ত করবেন। কিন্তু কোন কেন্দ্রীয় এজেন্সি? যে CBI রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল চুরির সমাধান করতে পারে না। যারা নারদা-সারদায় কেন্দ্রের শাসক দলের নেতারা যুক্ত থাকলেও তাদেরকে তদন্তের আওতায় আনে না। তারাই তদন্তের দায়িত্বে। ঘটনার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকার পদক্ষেপ করেছে। একের পর এক গ্রেফতার হয়েছে। পুলিশ কর্তাদের সাসপেন্ড করেছে এবং খোদ মুখ্যমন্ত্রী ঘটনাস্থলে গিয়ে আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন। তৃণমূল কংগ্রেস যখন একথা বলছে তখন একের পর এক গণহত্যায় অভিযুক্ত CPM, BJP উল্লাস প্রকাশ করেছে। যদিও এই মর্মান্তিক ঘটনায় বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।