এবার কি চালে কোপ?

চলতি বছরে ৬.১১ বিলিয়ন মূল্যের নন-বাসমতি চাল রফতানি করা হয়েছে। কৃষিপণ্যের মধ্যে শীর্ষ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে ভারতের বাসমতী চাল।

Must read

প্রতিবেদন : খাদ্যপণ্যের অস্বাভাবিক মুদ্রাস্ফীতি। দেশের বাজারে ঘাটতির আশঙ্কা। এর জেরে গম ও চিনি রফতানিতে রাশ টেনেছে কেন্দ্র। এই দুই খাদ্যপণ্যের পর এবার কি চালের ক্ষেত্রেও রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি হতে চলেছে? এমন জল্পনা জোরদার হতেই আশঙ্কা বাড়ছে নানা মহলে। তবে, এই চর্চার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকারি সূত্রে বলা হচ্ছে, আপাতত এরকম কোনও পরিকল্পনা নেই। তবে রফতানিতে রাশ টানলেও সেই তালিকা থেকে বাসমতি চালকে বাদ দেওয়া হবে বলে অনুমান।

আরও পড়ুন-এই প্রথম বুকার পুরস্কার এল ভারতীয় ভাষায়

চলতি বছরে ৬.১১ বিলিয়ন মূল্যের নন-বাসমতি চাল রফতানি করা হয়েছে। কৃষিপণ্যের মধ্যে শীর্ষ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে ভারতের বাসমতী চাল। এক উচ্চপদস্থ আধিকারিককে উদ্ধৃত করে সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, দেশে যথেষ্ট পরিমাণে চাল মজুত রয়েছে। ফলে এখনই চাল রফতানি বন্ধ করার কোনও পরিকল্পনা নেই কেন্দ্রের। ‘অল ইন্ডিয়া রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি বি ভি কৃষ্ণ রাও-এর কথায়, চাল ও ধান মজুত রয়েছে মোট ৬৬.২২ মিলিয়ন টন। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। সুতরাং চাল রফতানি বন্ধের প্রয়োজনীয়তা নেই। যদিও দেশের সঙ্কটজনক আর্থিক পরিস্থিতি ও কেন্দ্রের একের পর এক নিষেধাজ্ঞার পদক্ষেপে আশঙ্কাটা বহাল থাকছে।

Latest article