সংবাদদাতা, মালদহ : মুূখ্যমন্ত্রী (chief minister) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে মালদহের নিহত নেতার বাড়িতে পৌঁছলেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। সোমবার শোকার্ত পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। নিহত নেতার স্ত্রী চৈতালির সঙ্গে কথা বলেন। মন্ত্রীকে দেখেই কান্নায় ভেঙে পড়েন চৈতালী। মাথায় হাত দিয়ে তাঁকে সান্ত্বনা দেন চন্দ্রিমা। পাশে থাকার কথা দেন। কথা বলেন বাবলা সরকারের একমাত্র ছেলে অভিনব সরকারের সঙ্গেও। তার পড়াশোনার খোঁজখবর নেন।
আরও পড়ুন- ১০ হাজার চাকরি হারানোর আশঙ্কা, এআইয়ের কোপ গুগলে
শোকার্ত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে মন্ত্রী বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নিজে বিষয়টি দেখছেন। পুলিশ তদন্ত করছে। ভাড়া করে কেউ তো নিয়ে এসেছে দুলাল সরকারকে খুন করার জন্য, সেই মাথাটাকে খুঁজতে হবে। চৈতালি চাইলে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে গিয়ে অভিযোগ জানাতেই পারেন। চৈতালির সঙ্গে দিদির আজকের না, বহুদিনের পরিচয়। আমার মাধ্যমে যেতে হবে তা নয়। কী কারণে দুলাল সরকারের নিরাপত্তারক্ষী সরানো হয়েছিল নিশ্চয়ই আগামী দিনে পরিষ্কার হবে, এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী নিজেও উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। দুলাল সরকারকে খুনের পিছনে যে গোষ্ঠীই হোক না কেন, কোন রাজনৈতিক দলই হোক না, ধরা পড়বেই। দুলালের এভাবে চলে যাওয়া খুবই বেদনাদায়ক। উল্লেখ্য, এর আগে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ফিরহাদ হাকিমও মালদহে যান। নিহত কাউন্সিলরের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।