আর জি কর মামলায় (R G Kar Case) দীর্ঘ পাঁচমাসের পরে বিচার পাবেন নির্যাতিতা তরুণী চিকিৎসক। এই মামলায় প্রথম থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে কলকাতা পুলিশ। তদন্ত সিবিআইয়ের হাতে যাওয়ার পরেও কলকাতা পুলিশের তদন্তকে মান্যতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সোমবার সাজা ঘোষণার আগে এই মামলায় সর্বোচ্চ বিচার চাইলেন অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইয়ের ফাঁসির দাবিতে পথে নামা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার গোটা রাজ্যের নজর শিয়ালদহ আদালতে, যেখানে সঞ্জয় রাইয়ের ফাঁসির দাবিতে সরব সমাজের সবস্তর, সব শ্রেণির মানুষ। ঠিক তার আগেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, ফাঁসির দাবিতে আমি নিজেও মিছিল করেছিলাম। সবাই করেছে। এটা বিচারকদের উপর নির্ভর করে, এবং কীভাবে কেস সাজানো হয়েছে তার উপর।
আরও পড়ুন- বাংলাদেশে হাসিনাকে সরাতে সক্রিয় কূটনীতিকের অপসারণ
সেই সঙ্গে এই ধরনের জঘন্য অপরাধীদের ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করে তিনি তুলে ধরেন, আমরা পরপর তিনটি কেসে ফাঁসি করে দিয়েছি। আমাদের পুলিশ ৫৪ দিনেও করেছে। আমরা প্রত্যেকটাই ৫৩-৫৪ দিনে করেছি।
আর জি কর মামলায় (R G Kar Case) বিচারব্যবস্থার ভূমিকাকে ধন্যবাদ জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানান, বিচারকরা একটু সময় নেয়। কারণ তাদের বিচার দেখতে হয়। বিচার ব্যবস্থাকেও আমি ধন্যবাদ জানাই। আমাদের তদন্তকারী দলকেও সময় দেওয়া হয়। এই কেসেও আমরা বিচার চাই সর্বোচ্চ।