বসুকে যারা ‘সিং’ বানায় তারা গণশত্রু, কড়া নিন্দা মুখ্যমন্ত্রীর

Must read

সামনে এল সেই ঐতিহাসিক নথি। এই সেই সরকারি নথি যেখানে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের শহিদ বাংলার বীর বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর (Khudiram Bose) ফাঁসির রায় ঘোষণা করেছিল হাইকোর্ট। কী আছে আদালতের এই সরকারি নথিতে? ফোর্ট উইলিয়ামে বেঙ্গল হাইকোর্ট-এর রায়ের কপিতে বলা হয়েছে, ত্রৈলোক্যনাথ বসুর পুত্র ক্ষুদিরামকে তার অপরাধ প্রমাণ হওয়ায় প্রাণদণ্ড দেওয়া হচ্ছে। এবিষয়ে সেশন কোর্ট যে ট্রায়াল করেছিল এবং যে রায় দিয়েছিল তা বহাল রেখে আসামি পক্ষের আবেদন খারিজ করা হচ্ছে। ব্রিটিশ শাসকের পক্ষে হাইকোর্টের দুই বিচারপতি ১৯০৮ সালের ১৩ জুলাইয়ের রায়ে ক্ষুদিরামের আপীল খারিজ করে ফাঁসির সাজাই বহাল রাখেন।

আরও পড়ুন- শহিদ ক্ষুদিরামের ফাঁসির রায়, ঐতিহাসিক নথি খতিয়ে দেখলেন মুখ্যমন্ত্রী

পরাধীন অবিভক্ত ভারতের মুজাফফরপুরে ব্রিটিশ বিচারপতি কিংসফোর্ডকে হত্যার জন্য বোমা ছোঁড়েন অনুশীলন সমিতির কিশোর বিপ্লবী ক্ষুদিরাম (Khudiram Bose)। সঙ্গে ছিলেন আরেক বিপ্লবী প্রফুল্ল চাকী। কিন্তু বিচারপতির বদলে মৃত্যু হয় দুই ব্রিটিশ মহিলার। এরপর ধরা পড়ার মুখে নিজের রিভালবারের গুলিতে আত্মঘাতী হন প্রফুল্ল। কিশোর ক্ষুদিরামকে গ্রেফতার করা হয় ৩০ এপ্রিল। বিচারের পর ১৯০৮ সালের ১১ অগাস্ট ক্ষুদিরাম বসুকে ফাঁসি দেয় ব্রিটিশ শাসক।

Latest article