প্রতিবেদন : ছাত্রসমাজের নামে এবিভিপি আর বিজেপির ক্যাডারদের হামলা, হিংসা আর গুন্ডামি। গোটা পর্বটিকে একশ্রেণির মিডিয়া ঘণ্টা চারেক ধরে ন্যক্কারজনকভাবে শুধু যে প্রোমোট করে গেল তাই নয়, চলল নাগাড়ে উসকানিও। প্রিন্সেপ ঘাট, হাওড়া ফোরসোর রোড কিংবা স্ট্র্যান্ড রোড, যেখানে জমায়েত হয়েছে সেখান থেকে মিছিলকারীরা পাথর ছুঁড়েছে। মিডিয়ার ক্যামেরা সারাক্ষণ ধরে তাদের এড়িয়ে গিয়েছে। আর পাল্টা প্রতিরোধে পুলিশ এগিয়ে গেলেই ক্যামেরা সেদিকে ঘুরে গিয়েছে। পুলিশ লাঠিচার্জ করছে, তেড়ে যাচ্ছে, কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়ছে ঘুরে ফিরে দেখানো হয়েছে। গার্ডওয়াল ভাঙার চেষ্টা করছে। কিছু মিডিয়া বলছে, ভেঙে গেল প্রতিরোধ। কোথায় প্রতিরোধ?
আরও পড়ুন-কিসের বন্ধ?
গার্ডওয়াল যেমন ছিল তেমনই আছে। কয়েকজন তা সরানোর চেষ্টা করছে। আন্দোলনকে গ্লোরিফাই করতে সবরকমভাবে চেষ্টা চলেছে। কাঁদানে গ্যাস কিংবা জল কামানে বিধ্বস্ত হলে ক্যামেরা তাদের দিকে তাক করে বলেছে, পুলিশের মারে লুটিয়ে পড়েছে। নবান্ন অভিযান মানে কী? ওদের নবান্নে ঢুকতে দিতে হবে? আটকানো হবে না? পুলিশ থাকবে না? দিল্লির সাজানো চিত্রনাট্যে এক শ্রেণির মিডিয়ার উসকানি ছিল ন্যক্কারজনক।