বন্‌ধে সচল ছিল জেলা

Must read

ব্যুরো রিপোর্ট : বামেদের ডাকা বন্‌ধে রাজ্যে কোনও প্রভাব পরল না। দার্জিলিং থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা সর্বত্রই ছিল স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। আর পাঁচটা দিনের মতই মানুষ বেরিয়েছিলেন কাজে। যানবাহন চলাচল ছিল স্বাভাবিক। অর্থাৎ বাংলার মানুষক প্রত্যাখ্যান করলেন এই বনধ। দক্ষিণবঙ্গের শিল্পাঞ্চল আসানসোল-দুর্গাপুর এবং হলদিয়া ছিল স্বাভাবিক হাজিরা পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের চা-বাগানে যথারীতি স্বাভাবিক কাজকর্ম হয়েছে। বন্‌ধ সমর্থন না করায় এক প্রতিবাদীর গালে চড় মারার অভিযোগ উঠল সিপিএমের পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য পঙ্কজ রায় সরকারের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন : স্বয়ংসিদ্ধা

কিসান মোর্চার ডাকা ভারত বন‍ধের সমর্থনে রাস্তায় নেমে দুর্গাপুরে সিপিএম নেতার দাদাগিরি। এদিন সকালে দুর্গাপুর স্টেশনের কাছে রাস্তায় বসে দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমের বাস আটকায় বাম কর্মী, সমর্থকরা। পরে দুর্গাপুর-বাঁকুড়া রাজ্য সড়ক অবরোধ করে। এই নিয়ে প্রতিবাদ করায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বাম নেতা, কর্মীরা। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ধর্মঘটের কোনও প্রভাব পড়েনি কোচবিহারেও। বন্‌ধের দিনে যাত্রীরা কোনোও ভাবেই দুর্ভোগে না পড়েন তাই সকাল থেকেই চালু ছিল সরকারি বাস৷ অন্যান্য দিনের মত বাসে যাত্রীদের ভিড় ছিল। অন্যদিকে বন্‌ধ সমর্থকদের গন্ডগোল ঠেকাতে রাস্তায় ও সরকারি বাস ডিপোতে মোতায়েন ছিল পুলিশ। মাথাভাঙ্গা শহরে বন্‌ধ-সমর্থকরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাতে গেলে দশজনকে পুলিশ গ্রেফতার করে।

Latest article