সোমনাথ বিশ্বাস : ওয়ার্ডের উন্নয়নে মানুষের নির্দেশেই কাজ করতে চান ফৈয়াজ। গত পাঁচ বছরে ফৈয়াজ নিজের কাজের খতিয়ান তুলে ধরে জানান, করোনা ভ্যাকসিন প্রায় একশো শতাংশ সম্পন্ন, ছেলেবেলা থেকেই রাজনৈতিক পরিসরে বড় হয়ে ওঠা। বাবা জাভেদ খান মন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণা ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্ব মানুষের জন্য কাজ করার আলাদা উদ্যম এনেছে।
আরও পড়ুন-ঝোড়ো সেঞ্চুরি করে দলকে টানছেন হেড
কলকাতা পুরসভার ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডে এবারও তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী নতুন প্রজন্মের নেতা ফৈয়াজ আহমেদ খান। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নে নিরিখে জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ফৈয়াজ। তবে কোনও আত্মতুষ্টি নয়, নির্বাচনের আগে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ওয়ার্ডের উন্নয়নের কথা তুলে ধরছেন তিনি।
আরও পড়ুন-জয়ের আগেই জয়
একইসঙ্গে শুনছেন তাঁদের অভাব-অভিযোগ। তাই নিজের ইচ্ছামতো নয়, মানুষের নির্দেশেই কাজ করতে চান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বিতীয়বার দলের প্রতীকের তাঁকে প্রার্থী করার জন্য গর্বিত ফৈয়াজ। তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ফৈয়াজ বলেন, ‘‘আমি নামেই প্রার্থী। কিন্তু মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখেই ভোট দেবেন। তাঁর উন্নয়ন, তাঁর সরকারি প্রকল্প দেখেই ভোট দেবেন।” আলো, জল, রাস্তা, নিকাশি, কমিউনিটি হল থেকে সবকিছু সুবিধা এই ওয়ার্ডের মানুষ পান।
আগামিদিনে মানুষের নতুন কী পরিকল্পনা, সেটা পুরবোর্ডের কাছে তুলে ধরাই হবে ফৈয়াজের মুখ্য কাজ। গত পাঁচ বছরে ফৈয়াজ নিজের কাজের খতিয়ান তুলে ধরে জানান, তাঁর ওয়ার্ডে করোনা ভ্যাকসিন প্রায় একশো শতাংশ সম্পন্ন। এছাড়া পরিসংখ্যান বলছে, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যসাথী কিংবা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, বার্ধক্য ভাতা, বিধবা ভাতার মতো সামাজিক সুরক্ষায় কাজ হয়েছে।