প্রতিবেদন : গোয়ার অর্থনীতির বড় অংশ জুড়ে রয়েছে মৎস্যজীবীরা। রাজ্যের জিডিপি’র তিন শতাংশ আসে মাছচাষ থেকে। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে গোয়া সরকার মাছচাষ থেকে উপার্জন করেছে ২৮৮.৫ কোটি টাকা। সরকারি তহবিলে রাজস্ব বৃদ্ধি হলেও মৎস্যজীবীদের দিকে নজর নেই গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর। গোয়ার অর্থনীতির চালিকাশক্তি হয়েও মৎস্যজীবীরা বঞ্চিত৷ বিধানসভা ভোটের প্রচারে তাই তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা বলছেন, রাজ্যের মৎস্যজীবীদের চিরকালীন সমস্যার সমাধান করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গোয়ার সমুদ্রে উঠবে নয়া সূর্য।
আরও পড়ুন : প্রার্থী দিতে পারবে না পদ্ম
প্রসঙ্গত, গোয়ায় অতিরিক্ত মাছ ধরার জন্য জলে কমছে অক্সিজেনের পরিমাণ। এতে ক্ষতি হচ্ছে গোয়ার মৎস্যজীবীদের। আর এই সমস্যা আদতে মনুষ্যসৃষ্ট। কারণ কর্ণাটক, গুজরাট থেকেও মৎস্যজীবীরা চলে আসছেন গোয়ার সমুদ্রে মাছ ধরতে। ফলে অতিরিক্ত ট্রলার হাজির হচ্ছে জলে। দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। পাশাপাশি ওইসব মৎস্যজীবীরা বেশি মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ায় মাছ ধরতেই পারছেন না গোয়ার মৎস্যজীবীরা। এই সমস্যার কথা গোয়া সরকার জেনেও উদাসীন। উল্টে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে তাঁদের৷ গোয়া তৃণমূল কংগ্রেসের জনসংযোগ অভিযানে মৎস্যজীবীদের বঞ্চনা উঠে আসছে৷