প্রতিবেদন : কোভিডের সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগেই মূলত চালু হয়েছিল টেলি-মেডিসিন (Telemedicine) পরিষেবা। কিন্তু এখন তা হয়ে উঠেছে ডাক্তারি পরিষেবার অপরিহার্য অঙ্গ। রাজ্যের টেলি-ব্রেন স্ট্রোক ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পের জন্যই রাজ্যের মুকুটে যোগ হল নয়া পালক। ফিকির হেলথ কেয়ার এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড। টেলি-ব্রেন স্ট্রোক ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প পেল সোনার পদক। রাজ্যের টেলি-মেডিসিন প্রকল্পের নাম ‘স্বাস্থ্য ইঙ্গিত’।
অতিমারির সময়ে সবসময় ডাক্তার-রোগী যোগাযোগ ছিল একটা চ্যালেঞ্জ। এই সময়েই জনগণের সুবিধার্থে মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শে স্বাস্থ্য ভবন চালু করে ‘স্বাস্থ্য ইঙ্গিত’ প্রকল্প। আর তাতে সাড়া পড়েছিল ব্যাপক। ফলে ডাক্তারদের সঙ্গে রোগীদের যোগাযোগ থাকত নিয়মিত। চিকিৎসকেরা পরামর্শ দিতেন কীভাবে থাকতে হবে, কী ওষুধ নিতে হবে। কী খেতে হবে। আর তাতে রাজ্যবাসী উপকৃত হয়েছিল ব্যাপক ভাবে। বর্তমানে টেলি-মেডিসিন (Telemedicine) পরিষেবা বঙ্গের স্বাস্থ্য-পরিকাঠামোর অন্যতম স্তম্ভ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন-ইকো পার্কের মিষ্টিকাতে সরকারের বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট